Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

✅ নিরাপদ, সুন্দর ও সমৃদ্ধ ইউনিয়ন আমাদের অঙ্গীকার ✅ জনগণের ভোটে, জনগণের সেবা ✅ নিয়মিত ইউপি হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ করুন, স্মার্ট সেবা গ্রহণ করুন ✅ জন্ম নিবন্ধন সবার জন্য জরুরি, এটি নাগরিক অধিকার ও পরিচয়ের গ্যারান্টি ✅ নাগরিক অধিকার করতে সুরক্ষণ ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ✅ সঠিক সময়ে শিশুর জন্ম নিবন্ধন করে শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণে সহায়তা করুন ✅ জনাব মোঃ আরিফান হাসান চৌধুরী, চেয়ারম্যান (নিবন্ধক) ও গৌতম বিশ্বাস, ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সহকারী নিবন্ধক)।


উপজেলা পর্যায়
১১ জুলাই ২০২৫ “বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস” উদযাপন উপলক্ষে মহেশপুর উপজেলার শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ হিসাবে নির্বাচিত হয়।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু স্বাস্থ্য ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রশংসনীয় অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ এসবিকে ইউনিয়ন পরিষদ-কে মহেশপুর উপজেলার শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
এ অর্জন আমাদের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও আন্তরিক পরিশ্রমের ফল। এ সাফল্যে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা।
আসুন, এ ধারা অব্যাহত রেখে ইউনিয়নকে আরও উন্নত ও সেবামুখী হিসেবে গড়ে তুলি।
এসবিকে ইউনিয়ন পরিষদ পরিবার 


১১ জুলাই ২০২৩ “বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস” উদযাপন উপলক্ষে মহেশপুর উপজেলার শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ হিসাবে নির্বাচিত হয়।


২০২২-২৩ অর্থ বছরে পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমে প্রশংসনীয় অবদান রাখার জন্য এস.বি.কে ইউনিয়ন পরিষদ মহেশপুর উপজেলার শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচিত হয়েছে।


১১ জুলাই ২০২৩, “বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস” উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয় নানা আয়োজন ও মূল্যায়ন কার্যক্রম। এ বছরের প্রতিপাদ্য ছিল “অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ রোধে নারী অধিকার ও পরিবার পরিকল্পনার গুরুত্ব”। এই গুরুত্বপূর্ণ দিবসকে ঘিরে দেশে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের মূল্যায়ন, সেবার মান, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম ও প্রশাসনিক দক্ষতার ভিত্তিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

এই প্রেক্ষাপটে, ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলা থেকে শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ হিসাবে এস.বি.কে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচিত হয় — যা এলাকাবাসীর জন্য অত্যন্ত গর্বের ও অনুপ্রেরণামূলক একটি অর্জন।

🏆 পুরস্কারের পেছনের কারণসমূহ:

এই ইউনিয়ন পরিষদটি জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পরিবার পরিকল্পনা এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষভাবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে তাদের অবদান ছিল চোখে পড়ার মতো:

পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতির গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিতে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

গ্রামভিত্তিক ক্যাম্প আয়োজন ও নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান

কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রমে সক্রিয় সহায়তা

নারীদের স্বাস্থ্য, প্রজনন অধিকার ও মাতৃত্বকালীন সেবার বিষয়ে স্থানীয়দের শিক্ষিত করে তোলা

কিশোর-কিশোরী ক্লাব ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়ানো

বাল্যবিবাহ রোধে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যকর হস্তক্ষেপ

📣 উদ্যোক্তা ও নেতৃত্বের প্রশংসা:

এই সাফল্যের পেছনে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ, স্বাস্থ্যকর্মী, পরিবার পরিকল্পনা সহকারীদের পাশাপাশি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (UDC) উদ্যোক্তাদেরও রয়েছে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। একসাথে কাজ করে তারা প্রমাণ করেছেন, তৃণমূল পর্যায়ের সম্মিলিত উদ্যোগ দিয়েই জাতীয় লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।

🌟 সামাজিক প্রভাব ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা:

এই স্বীকৃতি শুধু একটি পুরস্কার নয় — এটি পুরো ইউনিয়নের জন্য একটি দৃষ্টান্ত। ভবিষ্যতে অন্যান্য ইউনিয়ন পরিষদগুলোর জন্য এটি হতে পারে একটি রোল মডেল, যেখানে জনসচেতনতা, স্বাস্থ্যসেবা ও ডিজিটাল অংশগ্রহণ একত্রে সেবার গুণগত মান নিশ্চিত করেছে।


উপসংহার:
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ শুধু স্বাস্থ্যখাতের বিষয় নয় — এটি একটি জাতির সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভিত্তি। মহেশপুর উপজেলার শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাই। এ ধারা অব্যাহত থাকুক, এগিয়ে যাক ডিজিটাল ও সুস্থ বাংলাদেশ।