Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

✅ নিরাপদ, সুন্দর ও সমৃদ্ধ ইউনিয়ন আমাদের অঙ্গীকার ✅ জনগণের ভোটে, জনগণের সেবা ✅ নিয়মিত ইউপি হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ করুন, স্মার্ট সেবা গ্রহণ করুন ✅ জন্ম নিবন্ধন সবার জন্য জরুরি, এটি নাগরিক অধিকার ও পরিচয়ের গ্যারান্টি ✅ নাগরিক অধিকার করতে সুরক্ষণ ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ✅ সঠিক সময়ে শিশুর জন্ম নিবন্ধন করে শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণে সহায়তা করুন ✅ জনাব মোঃ আরিফান হাসান চৌধুরী, চেয়ারম্যান (নিবন্ধক) ও গৌতম বিশ্বাস, ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সহকারী নিবন্ধক)।


ভিজিএফ

 

১নং এস.বি.কে ইউনিয়ন পরিষদ 

ভিজিএফ সুবিধাভোগী সংখ্যা -১৬৪০ জন

 

দুঃস্থদের খাদ্য সহায়তা (ভিজিএফ)

 

ভিজিএফ একটি মানবিক সহায়তা কর্মসূচি, যার মাধ্যমে সরকার দরিদ্র পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ করে থাকে। ভিজিএফ কর্মসূচিতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের মধ্যে খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হয়। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হচ্ছে দরিদ্র পরিবারের দারিদ্র্য হ্রাস করা : (১) দুঃস্থ ও গরীর জনগণের দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন করার লক্ষ্যে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা; (২) পীড়িত জনগণ এবং শিশুদের রোগ প্রতিরোধ করা; (৩) মন্দার সময়ে কর্মহীন জনগণের মধ্যে খাদ্য সরবরাহ করা; (৪) উপকারভোগীদেরকে সাময়িক সাহায্যের মাধ্যমে দারিদ্র্য নিরসনে অবদান রাখা, বিশেষ করে অতিদরিদ্র জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সহায়তা করা।

এই কর্মসূচির উপকারভোগী হচ্ছে: (১) যার বসতভিটা ব্যতীত অন্য কোন জমি নাই এরূপ ভূমিহীন ব্যক্তি; (২)দরিদ্র ও অতিদরিদ্র ব্যক্তি/পরিবার, যারা সাধারণত: দৈনিক ২ বেলা খাবারের ব্যবস্থা করতে পারে না; (৩)প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি/পরিবার, যারা তীব্র খাদ্য ও অর্থ সংকটাপন্ন; (৪) ব্যক্তি/পরিবার যারা বেকারত্বের জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা করতে পারে না; (৫) অতি দরিদ্র ব্যক্তি/পরিবার, যারা বিশেষ পেশায় নিয়োজিত এবং যাদেরকে জনস্বার্থে তাদের পেশা থেকে নিবৃত রাখা প্রয়োজন হয়; (৬) প্রাথমিক বিদ্যালয়গামী শিশু, যারা অপুষ্টিতে ভুগছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে ২ কিস্তিতে খাদ্যশস্য বার্ষিক বরাদ্দ পেয়ে থাকে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর আবার এ খাদ্যশস্য যোগ্য উপকারভোগীদের মধ্যে বিতরনের জন্য নির্দিষ্ট উপজেলার জনসংখ্যা এবং দারিদ্রসীমা বিবেচনা করে জেলা প্রশাসকের অনুকূলে উপজেলা ভিত্তিক উপ-বরাদ্দ প্রদান করেন।

 

এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হচ্ছে দরিদ্র পরিবারের দারিদ্র্য হ্রাস করা-

 

(১) দুঃস্থ ও গরীর জনগণের দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন করার লক্ষ্যে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা;

(২) পীড়িত জনগণ এবং শিশুদের রোগ প্রতিরোধ করা;

(৩) মন্দার সময়ে কর্মহীন জনগণের মধ্যে খাদ্য সরবরাহ করা;

(৪) উপকারভোগীদেরকে সাময়িক সাহায্যের মাধ্যমে দারিদ্র্য নিরসনে অবদান রাখা, বিশেষ করে অতিদরিদ্র জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সহায়তা করা।

 

এই কর্মসূচির উপকারভোগী হচ্ছে-

 

(১) যার বসতভিটা ব্যতীত অন্য কোন জমি নাই এরূপ ভূমিহীন ব্যক্তি;

(২) দরিদ্র ও অতিদরিদ্র ব্যক্তি/পরিবার, যারা সাধারণত: দৈনিক ২ বেলা খাবারের ব্যবস্থা করতে পারে না;

(৩) প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি/পরিবার, যারা তীব্র খাদ্য ও অর্থ সংকটাপন্ন;

(৪) ব্যক্তি/পরিবার যারা বেকারত্বের জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা করতে পারে না;

(৫) অতি দরিদ্র ব্যক্তি/পরিবার, যারা বিশেষ পেশায় নিয়োজিত এবং যাদেরকে জনস্বার্থে তাদের পেশা থেকে নিবৃত রাখা প্রয়োজন হয়;

(৬) প্রাথমিক বিদ্যালয়গামী শিশু, যারা অপুষ্টিতে ভুগছে।

 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে ২ কিস্তিতে খাদ্যশস্য বার্ষিক বরাদ্দ পেয়ে থাকে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর আবার এ খাদ্যশস্য যোগ্য উপকারভোগীদের মধ্যে বিতরনের জন্য নির্দিষ্ট উপজেলার জনসংখ্যা এবং দারিদ্রসীমা বিবেচনা করে জেলা প্রশাসকের অনুকূলে উপজেলা ভিত্তিক উপ-বরাদ্দ প্রদান করেন।

 

পোর্টাল হালনাগাদ

মোঃ রাশিদুল ইসলাম